জুবায়ের আল মামুন,সম্পাদক,দক্ষিণাবার্তাঃ
হাসান মামুন ভাই এর ফেইস বুক আইডির পোস্ট তুলে ধরলাম আলহামদুলিল্লাহ প্রিয় ভাই হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ভাল হয়ে গেছেন-আলহামদুলিল্লাহ!সকল প্রসংশা মহান রাব্বুল আলামিনে।
আমি হাসান_মামুন। রোগ মুক্তির মালিক হচ্ছেন মহান আল্লাহ্তালা। তবুও চিকিৎসা মাধ্যমে মহান আল্লাহর রহমতে আমরা সুস্থ্ হই। আমি বিগত ৫ জুন থেকে অসুস্থ্য হই। ৫ দিন ঘরে থেকে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ্য না হবার কারনে জ্বর শ্বাসকষ্ট নিয়ে খুলনা হাসপাতালে ১২ জুন ভর্তি হই। সেখানে অামাকে অক্সিজেন সার্পোটে রাখা হয়েছিল তবুও আমার কোন উন্নতি না হওয়াতে এবং করোনা পজিটিভ হওয়াতে অামাকে করোনা চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত খুলনা ডায়াবেটিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানেও ১৯ জুন পর্যন্ত অক্সিজেন চলছিলো। তবুও অামার শ্বাসকষ্ট এতটুকু কমেনি ও অক্সিজেনের স্যাচুরেশন বাড়েনি। এমতাবস্থায় আমার ছোট ভাইয়ের বন্ধু Md. Mijanur Rahman Sumon এর মাধ্যমে ডা. বিপুল চৌধুরীর খোঁজ পাই। তার সাথে অনেক কষ্টের সহিত কথা বলি। তিনি দ্রুত ঔষধ লিখে দেন। ১৯ তারিখ রাতে ঔষধ হাতে পাই। এই রাতে দুই ডোজ খাবার পর থেকেই আল্লাহর রহমতে ক্রমান্বয়ে ভালো অনুভব করি। পরদিন ২০ তারিখে সারাদিন ও রাতে অারো চার ডোজ ঔষধ খাই। আলহামদুলিল্লাহ এর পর থেকে অনেক সুস্থ হয়ে যাই। ২১ তারিখে ফজরে নামাজ পড়লাম ও আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও দোয়া চাইলাম। ঐদিন থেকে অার অক্সিজেন লাগেনি বললেই চলে। সত্যিই আমি ডা. বিপুল চৌধুরীর (দাদা) কাছে কৃতজ্ঞ। কারণ আমার অন্তিম মুহুর্তে তিনি আমার পাশে এসে আমাকে সার্পোট দিয়েছেন। আমি ভাবতেই পারিনি হোমিওপ্যাথি ঔষধ এতটা কার্যকরী ও এত দ্রুত কাজ করে!হোমিওপ্যাথির উপর আস্থা ও ভালোবাসা বহুগুনে বেড়ে গেল। বর্তমানে আমি আলহামদুলিল্লাহ সুস্থ্ আছি। সবার কাছে দোয়া চাই যেন জীবনের অবশিষ্ট দিনগুলো ভালো কাজে ব্যয় করতে পারি। আরো ধন্যবাদ জানাচ্ছি ছোট ভাই মিজানুর রহমান সুমনকে। ও নিজের ভাইয়ের মতই সবসময় দিন রাত খোজ নিয়েছে। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মানুষ।